HSC জীববিজ্ঞান ১ম পত্র ৯ম অধ্যায় | HSC Biology 1st Paper Chapter 9 MCQ


সার-সংক্ষেপ


পত্ররন্ধ্র: Stomata-এর বাংলা প্রতিশব্দ করা হয়েছে পত্ররন্ধ্র। এই রন্ধ্র পাতায় অধিক থাকে বলেই এরূপ বাংলা প্রতিশব্দ করা হয়েছে। পাতায় (সাধারণত নিম্নত্বকে) অবস্থিত দু'টি রক্ষীকোষ দ্বারা বেষ্টিত রন্ধ্রের নাম পত্ররন্ধ্র। পত্ররন্ধ্র বন্ধ হতে পারে, আবার খুলেও যেতে পারে। পানি শোষণ করে রক্ষীকোষদ্বয় স্ফীত হলে পত্ররন্ধ্র খুলে যায়, আবার পানি হারিয়ে রক্ষীকোষদ্বয় শিথিল হলে পত্ররন্ধ্র বন্ধ হয়ে যায়। পত্ররন্ধ্রের মাধ্যমে পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়। উদ্ভিদ জীবনে পত্ররন্ধ্রের গুরুত্ব অপরিসীম।


প্রস্বেদন: প্রস্বেদন একটি শারীরতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের দেহাভ্যন্তর থেকে পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়। বাষ্প বের হয়ে যাওয়ার পথের ভিন্নতা অনুযায়ী প্রস্বেদন তিন প্রকার, যথা- পত্ররন্ধ্রীয় প্রস্বেদন, লেন্টিকুলার প্রস্বেদন এবং কিউটিকুলার প্রস্বেদন। অধিকাংশ উদ্ভিদে দিনের আলোতে পত্ররন্ধ্র খোলা থাকে এবং প্রস্বেদন ঘটে। মরুভূমির মতো প্রখর সূর্যালোকের এলাকায় সাধারণত পত্ররন্ধ্র দিনে বন্ধ থাকে এবং রাত্রে খোলা থাকে, তাই মরু উদ্ভিদে প্রস্বেদন রাত্রে হয়ে থাকে। এটি উদ্ভিদের একটি অভিযোজন বৈশিষ্ট্য।


ফটোফসফোরাইলেশন : আলোকশক্তির সাহায্যে কোনো যৌগের সাথে ফসফেট সংযুক্তি প্রক্রিয়া হলো ফটোফসফোরাইলেশন। প্রকৃতপক্ষে সূর্যশক্তির সাহায্যে ADP-এর সাথে এক অণু ফসফেট সংযুক্ত হয়ে ATP তৈরি হওয়ার নামই ফটোফসফোরাইলেশন। অচক্রীয় ও চক্রীয়- এই দুই প্রক্রিয়ায় ফটোফসফোরাইলেশন হয়ে থাকে। উদ্ভিদের জীবনে ফটোফসফোরাইলেশন প্রক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এই প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট ATP ব্যবহার করে সবুজ উদ্ভিদ শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করে থাকে। সবুজ উদ্ভিদ কর্তৃক প্রস্তুতকৃত খাদ্যের উপর উদ্ভিদসহ সমগ্র জীবজগৎ নির্ভরশীল।


সালোকসংশ্লেষণ: সালোকসংশ্লেষণ হলো সবুজ উদ্ভিদ কর্তৃক শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় সবুজ উদ্ভিদের ক্লোরোফিল সূর্যালোকের শক্তিকে ATP ও NADPH + H+ নামক রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং রাসায়নিক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে কার্বোহাইড্রেট তথা শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করে। এ প্রক্রিয়ায় CO2 গৃহীত হয় এবং O₂ উপজাত হিসেবে বের হয়ে যায়। সালোকসংশ্লেষণের আলোক নির্ভর অধ্যায়ে ATP ও NADPH + H+ তৈরি হয় এবং আলোক নিরপেক্ষ অধ্যায়ে শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত হয়। এ খাদ্যের উপর সমগ্র জীবজগৎ নির্ভরশীল।


গ্লাইকোলাইসিস: শ্বসনের প্রাথমিক ধাপ হলো গ্লাইকোলাইসিস। এ প্রক্রিয়ায় এক অণু গ্লুকোজ বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়ায় জারিত হয়ে দুই অণু পাইরুভিক অ্যাসিড তৈরি করে। পাইরুভিক অ্যাসিড পরে সবাত শ্বসনে অ্যাসিটাইল Co-A সৃষ্টির মাধ্যমে ক্রেবস্ চক্র ও ETC-এ প্রবেশ করে শক্তি ও O₂ উৎপন্ন করে। গ্লাইকোলাইসিস কোষের সাইটোপ্লাজমে সংঘটিত হয়।


এই অধ্যায়ে দক্ষতা অর্জন


১। Stephan Hales কে উদ্ভিদ শারীরতত্ত্বের (উদ্ভিদ শারীরবিদ্যা বা প্ল্যান্ট ফিজিওলজি) জনক বলা হয়।


২। ফিজিওলজি শব্দটি Physis (nature) এবং Logos (discourse) নামক দুটি গ্রিক শব্দ থেকে উদ্ভূত।


৩। উদ্ভিদ প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ ও পুষ্টি আয়ন হিসেবে (ক্যাটায়ন '+' বা অ্যানায়ন '-') শোষণ করে নেয়।


৪। সবচেয়ে দ্রুতগতিতে শোষিত হয় K+ এবং NO; আয়ন এবং সবচেয়ে মন্থর গতিতে শোষিত হয় Ca²+ এবং SO- আয়নদ্বয়।


৫। যেসব মৌল অধিক পরিমাণে প্রয়োজন হয় (m mol/kg সর্বনিম্ন ৩০) তা হলো ম্যাক্রোমৌল বা বৃহৎ উপাদান। ম্যাক্রোমৌল ৯টি।


৬। যেসব মৌল অল্প পরিমাণে প্রয়োজন হয় (m mol/kg ৩ বা তার কম) তা হলো মাইক্রোমৌল। মাইক্রোমৌল ৮টি। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হাইড্রোজেন, ৬০,০০০ m mol/kg এবং সবচেয়ে কম প্রয়োজন মলিবডেনাম, ০.০০০১৯১ মি মোল/কেজি।


৮। ম্যাক্রোমৌলগুলো মনে রাখার সহজ উপায় হলো "NKCafe for Magnesium CHOPS।


৯। সক্রিয় ও নিষ্ক্রিয় এই দুই উপায়ে উদ্ভিদে খনিজ লবণ শোষিত হয়।


১০। ঘনত্বের আনতির বিপরীতে বিপাকীয় শক্তি খরচ করে যে শোষণ ঘটে তা হলো সক্রিয় পরিশোষণ।


১১। ব্যাপন, আয়ন-বিনিময়, ডোন্যান সাম্যাবস্থা এবং ব্যাপক প্রবাহ এই চার পদ্ধতিতে নিষ্ক্রিয় পরিশোষণ ঘটে থাকে। 


১২। উদ্ভিদের বায়বীয় অঙ্গ হতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে প্রস্বেদন বলে। প্রস্বেদন একটি শারীরতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া।


১৩। পাতার (কচি কাণ্ড, ফুলের বৃতি, পাপড়ি) বহিঃত্বকে অবস্থিত দুটি রক্ষীকোষ দিয়ে পরিবেষ্টিত সূক্ষ্ম রন্ধ্রকে পত্ররন্ধ্র বা স্টোম্যাটা বলা হয়।


১৪। পত্ররন্ধ্রের মাধ্যমে উদ্ভিদ ও বায়ুমণ্ডলের মধ্যে CO₂ ও O₂ গ্যাস বিনিময় হয়, উদ্ভিদদেহ থেকে অতিরিক্ত পানি বাষ্পাকারে বের হয়ে যায়, রক্ষীকোষে সালোকসংশ্লেষণ ঘটে।


১৫ । পত্ররন্ধ্র খোলা ও বন্ধ হওয়াতে আলোকবর্ণালির নীল আলো ও K+ আয়ন মুখ্য ভূমিকা পালন করে।


১৬। একই তাপমাত্রা ও একই বায়ুমণ্ডলীয় চাপে কোনো পদার্থের অধিকতর ঘন স্থান থেকে কম ঘন স্থানের দিকে বিস্তার লাভ প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলা হয়।


১৭। কলয়েড জাতীয় শুষ্ক বা আধাশুষ্ক পদার্থ কর্তৃক তরল পদার্থ শোষণ প্রক্রিয়াকে ইমবাইবিশন বলে।


১৮। সূর্যালোকের গতি শক্তিকে সঞ্চিত স্থির রাসায়নিক শক্তিতে রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে সালোকসংশ্লেষণ বা ফটোসিনথেসিস বলা হয়।


১৯। সূর্যালোকের উদ্দীপনায় ক্লোরোপ্লাস্টের থাইলাকয়েডের অভ্যন্তরে পানি ভেঙ্গে অক্সিজেন, প্রোটন ও ইলেকট্রন উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় ফটোলাইসিস বা পানির সালোকবিভাজন।


২০। পানির সালোকবিভাজন ফটোসিস্টেম II এর সাথে সংশ্লিষ্ট; এর ফলেই ফটোসিনথেসিস প্রক্রিয়ায় O₂ নির্গত হয়।


২১। Photon (ফোটন) হলো আলোকশক্তির একটি প্যাকেট বা দৃশ্যমান আলোর একটি কুয়ান্টাম (quantum)।


২২। ক্লোরোফিল অণুসমূহ এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট ইলেকট্রন গ্রহীতাসমূহ এক সাথে একটি ইউনিট (একক) হিসেবে অবস্থান করে, এই ইউনিটকে ফটোসিস্টেম বলে।


২৩। প্রকৃত কোষী উদ্ভিদে দুই প্রকার ফটোসিস্টেম থাকে, যথা-ফটোসিস্টেম-I (PS-1) এবং ফটোসিস্টেম-II (PS-11)


২৪। একটি ফটোসিস্টেমের ৩টি অংশ থাকে, যথা-

 (i) আলোক শোষণ অংশ, 

(ii) বিক্রিয়া কেন্দ্র এবং 

(iii) ইলেকট্রন ট্রান্সপোর্ট চেইন (ETC)।


২৫। দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য হলো ৩৯০ nm (বেগুনির শুরু) থেকে ৭৬০ nm (লাল-এর শেষ)।


২৬। দৃশ্যমান আলোর সাত বর্ণের আলোকচ্ছটাকে লাইট স্পেকট্রাম বা আলোকবর্ণালি বলে।


২৭। কোন বস্তুর উপর পতিত আলোর শোষিত পরমাণুকে অ্যাবজর্পশন স্পেকট্রাম বা শোষণবর্ণালি বলা হয়।


২৮। সালোকসংশ্লেষণে ATP তৈরি হয় থাইলাকয়েড মেমব্রেনের স্টোমার দিকে।


২৯। ক্লোরোপ্লাস্টের স্ট্রোমাতে যে থলে সাদৃশ্য অঙ্গাণু থাকে তাকে থাইলাকয়েড বলে।


৩০। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় আলোকশক্তি ব্যবহার করে ATP তৈরি প্রক্রিয়াকে ফটোফসফোরাইলেশন বলে।


৩১। কোনো বস্তুর সাথে ফসফেট সংযুক্ত হওয়াকে ফসফোরাইলেশন বলে।


৩২। ফসফোরাইলেশনের ফলে ঐ বস্তু অধিক রিঅ্যাকটিভ হয়।


৩৩। কার্বন বিজারণের বিক্রিয়াসমূহ ক্লোরোপ্লাস্টের স্ট্রোমাতে ঘটে।


৩৪। ক্যালভিন চক্রের CO₂ গ্রহীতা হলো RuBP (রাইবুলোজ ১,৫-বিসফসফেট)। রুবিস্কো এনজাইম CO₂ কে RuBP এর সাথে সংযুক্ত হতে সাহায্য করে।


৩৫। ক্যালভিন চক্রে উৎপন্ন প্রথম স্থায়ী পদার্থ হলো তিন কার্বনবিশিষ্ট 3PGA (3-ফসফোগ্লিসারিক অ্যাসিড)।


৩৬। যেসব উদ্ভিদে তিন কার্বনবিশিষ্ট 3PGA-এর মাধ্যমে কার্বন বিজারণের সূচনা ঘটে সেসব উদ্ভিদকে C₃ উদ্ভিদ বলা হয়। অধিকাংশ উদ্ভিদই C3 উদ্ভিদ।


৩৭। Hatch & Slack গতিপথে CO₂ গ্রহীতা হলো ফসফোইনোল পাইরুভিক অ্যাসিড এবং প্রথম উৎপন্ন স্থায়ী পদার্থ হলো চার কার্বনবিশিষ্ট অক্সালো অ্যাসিটিক অ্যাসিড, তাই এই চক্র সম্পন্নকারী উদ্ভিদ হলো C₁ উদ্ভিদ।


৩৮। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় 

(i) তাপমাত্রা, 

(ii) আলোর তীব্রতা এবং

(iii) CO₂ এর ঘনত্ব-এই তিনটি লিমিটিং ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে।


৩৯। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় লাল ও নীল আলো সর্বাধিক সক্রিয়।


৪০। শ্বসন হলো শক্তি নির্গমনকারী কতিপয় জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ার সমষ্টি।


৪১। মাইটোকন্ড্রিয়া হলো শ্বসন ক্ষুদ্রাঙ্গ।


৪২। শ্বসন প্রক্রিয়ায় যেসব যৌগিক বস্তু জারিত হয়ে সরল বস্তুতে পরিণত হয় সেসব বস্তুই শ্বসনিক বস্তু।


৪৩। শ্বসন দুই প্রকার; যথা- 

(ⅰ) সবাত শ্বসন এবং

 (ii) অবাত শ্বসন।


৪৪। এক অণু গ্লুকোজ জারিত হয়ে দুই অণু পাইরুভিক অ্যাসিড-এ পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় গ্লাইকোলাইসিস।


৪৫। গ্লুকোজ অণু ৬-কার্বনবিশিষ্ট, পাইরুভিক অ্যাসিড অণু ৩-কার্বনবিশিষ্ট।


৪৬। মোট নয়টি বিক্রিয়ায় গ্লাইকোলাইসিস সম্পন্ন হয়, এর মধ্যে ১,৩ এবং শেষ, এই ৩টি বিক্রিয়া একমুখী।


৪৭। গ্লাইকোলাইসিস কোষের সাইটোপ্লাজমে সম্পন্ন হয় এবং এজন্য প্রয়োজনীয় সবগুলো এনজাইমই দ্রবণীয় এবং সাইটোপ্লাজমেই থাকে।


৪৮। গ্লাইকোলাইসিস প্রক্রিয়াতে উৎপন্ন হয় ৪ অণু ATP, ২ অণু NADH + H* এবং দুই অণু পাইরুভিক অ্যাসিড; আর খরচ হয় এক অণু গ্লুকোজ এবং ২ অণু ATP।


৪৯। গ্লাইকোলাইসিস সম্পন্ন হয় কোষের সাইটোপ্লাজমে কিন্তু পরবর্তী প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় কোষস্থ মাইটোকন্ড্রিয়াতে।


৫০। পাইরুভিক অ্যাসিড থেকে (মাইটোকন্ড্রিয়ার অভ্যন্তরে) অ্যাসিটাইল Co-A সৃষ্টি প্রক্রিয়াকে লিংক রিঅ্যাকশন বলে।


৫১। এক অণু পাইরুভিক অ্যাসিড হতে সবাত শ্বসনে ৩-অণু CO₂, ৪-অণু NADH + H*, ১-অণু FADH, এবং ১-অণু ATP উৎপন্ন হয়।


৫২। এক অণু গ্লুকোজ হতে সবাত শ্বসনে উৎপন্ন হয় ১০-অণু NADH + H+, ২-অণু FADH₂, ৪-অণু ATP এবং ৬- অণু CO₂।


৫৩। আমাদের পেশিকোষ O₂ বিহীন অবস্থায় কিছু ATP উৎপন্ন করতে পারে কিন্তু স্নায়ুকোষ তা পারে না, কারণ স্নায়ুকোষ ফার্মেন্টেশনের কোনো এনজাইম থাকে না।


৫৪। শ্বসন প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ যে পরিমাণ CO₂ ত্যাগ করে এবং যে পরিমাণ O₂ গ্রহণ করে তার অনুপাতকে শ্বসনিক কোশেন্ট (শ্বসন-হার) বলে। গুকোজের শ্বসনিক কোশেন্ট 6 CO2 602 =১।


৫৫। বায়োলজিতে সবচেয়ে শক্তিশালী অক্সিডেন্ট হলো P680*


৫৬। ক্লোরোফিল এটমে শক্তির উচ্চ বলয় হতে ৫ প্রাথমিক ইলেক্ট্রনগ্রহীতা গ্রহণ করলে ফটোসিনথেসিস-এর সূচনা ঘটে।


৫৭। প্রকৃতিতে অবস্থিত ক্ষুদ্রতম রোটারি মটর হলো ATP thynthase-এর মাথার ঘূর্ণন অংশ।


৫৮। পৃথিবীতে প্রতি বছর রুবিস্কো এনজাইম ১০০ বিলিয়ন টন CO₂ কে কার্বোহাইড্রেটে রূপান্তরিত করে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url